ভ্রমণে সঙ্গী হবে কোন কোন ডিভাইস

স্মার্টফোন: ভ্রমণে স্মার্টফোন সঙ্গে নেয়ার অনেক কারণ রয়েছে। যখন আপনার ব্যাগে জায়গা কম, কয়েকটি গেজেট নেয়া অসম্ভব, তখন এক স্মার্টফোনই আলাদা অনেক গ্যাজেটের সুবিধা দেয়। যেমন স্মার্টফোনে নিজস্ব ফ্ল্যাশলাইট, ম্যাপ, ক্যালকুলেটর, মিউজিক প্লেয়ার ও অ্যালার্ম সুবিধা রয়েছে। আবার ওয়াই-ফাই জোনে গিয়ে অথবা মোবাইলের ডাটা অন করে প্রয়োজনীয় কাজগুলোও সেরে নেয়া যায় যেখানে-সেখানে।

স্মার্টফোন: ভ্রমণে স্মার্টফোন সঙ্গে নেয়ার অনেক কারণ রয়েছে। যখন আপনার ব্যাগে জায়গা কম, কয়েকটি গেজেট নেয়া অসম্ভব, তখন এক স্মার্টফোনই আলাদা অনেক গ্যাজেটের সুবিধা দেয়। যেমন স্মার্টফোনে নিজস্ব ফ্ল্যাশলাইট, ম্যাপ, ক্যালকুলেটর, মিউজিক প্লেয়ার অ্যালার্ম সুবিধা রয়েছে। আবার ওয়াই-ফাই জোনে গিয়ে অথবা মোবাইলের ডাটা অন করে প্রয়োজনীয় কাজগুলোও সেরে নেয়া যায় যেখানে-সেখানে।

ট্যাবলেট: যদিও দাম একটু বেশি কিন্তু ট্যাবলেটের স্ক্রিনটা একটু বড় বলে যারা ভ্রমণকালেও অফিস বা অন্য কাজ করতে চান, তাদের জন্য তা সুবিধা দেবে। তাছাড়া স্মার্টফোনের চেয়ে এর ব্যাটারি চার্জও থাকে দীর্ঘক্ষণ। বিশেষত যদি ফ্লাইট মুড অন থাকে। ট্যাবলেটে ফোনের চেয়ে অ্যাপগুলো ভালোভাবে পরিচালনা করা যায়।

ল্যাপটপ: গুরুত্বপূর্ণ কাজ না থাকলে ভ্রমণে সচরাচর ল্যাপটপ নেয়া হয় না। কিন্তু দীর্ঘক্ষণ যদি অনলাইনে থাকার প্রয়োজন থাকে, তবে ল্যাপটপ হবে ভালো সঙ্গী। ল্যাপটপের সবচেয়ে ভালো সুবিধা হচ্ছে বহুমুখিতা। বড় স্ক্রিন, উপযোগী কিবোর্ড রয়েছে বলে সহজে খুব দ্রুত কাজ করা সম্ভব হয়। বিশেষত যদি কোথাও মেইল করার প্রয়োজন পড়ে এবং গুরুত্বপূর্ণ ফাইল সংযুক্ত করতে হয়, সেক্ষেত্রে ল্যাপটপে খুব দ্রুত সহজেই তা করা সম্ভব। ভ্রমণে অনেক ছবি তোলা হয়, এজন্য ফোনে জায়গাস্বল্পতা তৈরি হয়ে যায়। ছবি সংরক্ষণে ল্যাপটপ দুর্দান্ত একটি ডিভাইস।

 

সূত্র: অ্যাডভেঞ্চার ইন ইউ

আরও