নওগাঁয় কমেছে আম সরবরাহ, বেড়েছে দাম

মাটি ও জলবায়ুর বিশেষত্বের কারণে স্বাদে অতুলনীয় নওগাঁর আম। অন্যান্য জেলায় আমের মৌসুম প্রায় শেষের পথে। তবে বরেন্দ্র এ অঞ্চলে প্রচুর আম্রপালি আম রয়েছে। মৌসুমের শুরুর চেয়ে আগস্টে দ্বিগুণ দামে এ আম বিক্রি হয়। তবে কারফিউর কারণে আমের সরবরাহ কমেছে। এ কারণে আগস্টের আগেই দ্বিগুণ দামে বিক্রি হচ্ছে। এখন কারফিউ শেষ হলেও দাম আর কমবে না বলে জানান ব্যবসায়ীরা।

মাটি ও জলবায়ুর বিশেষত্বের কারণে স্বাদে অতুলনীয় নওগাঁর আম। অন্যান্য জেলায় আমের মৌসুম প্রায় শেষের পথে। তবে বরেন্দ্র এ অঞ্চলে প্রচুর আম্রপালি আম রয়েছে। মৌসুমের শুরুর চেয়ে আগস্টে দ্বিগুণ দামে এ আম বিক্রি হয়। তবে কারফিউর কারণে আমের সরবরাহ কমেছে। এ কারণে আগস্টের আগেই দ্বিগুণ দামে বিক্রি হচ্ছে। এখন কারফিউ শেষ হলেও দাম আর কমবে না বলে জানান ব্যবসায়ীরা।

জেলার বৃহত্তর আমের হাট সাপাহারে দেখা গেছে, কারফিউর কারণে যানবাহন চলাচল সীমিত। এ কারণে হাটে কমেছে আমের সরবরাহ। গতকাল মানভেদে প্রতি মণ আম্রপালি ৩ হাজার ৮০০ থেকে ৫ হাজার ৫০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। এছাড়া বারি-৪ জাতের আম ২ হাজার ৭০০ থেকে ৩ হাজার ৫০০ টাকা, ব্যানানা ম্যাংগো ৫ হাজার ৫০০ থেকে ৬ হাজার এবং ফজলি ৩ হাজার থেকে ৩ হাজার ৫০০ টাকা দরে কেনাবেচা হচ্ছে। কারফিউ শুরুর আগে গত শুক্রবার মানভেদে প্রতি মণ আম্রপালি ২ হাজার ৮০০ থেকে ৪ হাজার টাকা, বারি-৪ জাতের আম ২ হাজার ২০০ থেকে ২ হাজার ৫০০, ব্যানানা ম্যাংগো ৪ হাজার ৫০০ থেকে ৫ হাজার এবং ফজলি ২ হাজার থেকে ২ হাজার ৫০০ টাকা দরে কেনাবেচা হয়েছিল।

নওগাঁ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আবুল কালাম আজাদ বণিক বার্তাকে বলেন, ‘আম্রপালিসহ বিভিন্ন লেট ভ্যারাইটিস আম চাষের কলাকৌশল সম্পর্কে চাষীদের প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। নিরাপদ আম উৎপাদনে আগ্রহ বাড়াতে রফতানিযোগ্য আম উৎপাদন প্রকল্পের আওতায় চাষীদের প্রতিনিয়ত প্রযুক্তিগত সহায়তা দেয়া হচ্ছে। এ কারণে নওগাঁর আম খ্যাতি অর্জন করেছে। বাজারে চাহিদাও বেড়েছে। এ মৌসুমে জেলায় কমপক্ষে ২ হাজার ৫০০ কোটি টাকার আম কেনাবেচার সম্ভাবনা রয়েছে।’তিনি আরো বলেন, ‘আম বহনকারী ট্রাক ও ব্যবসায়ীদের হাটে আসতে সহযোগিতা করবে প্রশাসন।’

আরও