আদালতের নির্দেশনায় ৪ মাস পর ব্যবসায়ীর মরদেহ উত্তোলন

লক্ষ্মীপুরে ময়নাতদন্তের জন্য মৃত্যুর প্রায় চার মাসের মাথায় কবর থেকে মুদি ব্যবসায়ীর মরদেহ উত্তোলন করা হয়েছে। গতকাল দুপুরে আদালতের নির্দেশে সদর উপজেলার চররমণী মোহন ইউনিয়নের চর আল হাসান গ্রাম থেকে মো. রিপন নামের ওই ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ সময় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট বনি আমিন ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মোতাহের হোসেন উপস্থিত ছিলেন।

লক্ষ্মীপুরে ময়নাতদন্তের জন্য মৃত্যুর প্রায় চার মাসের মাথায় কবর থেকে মুদি ব্যবসায়ীর মরদেহ উত্তোলন করা হয়েছে। গতকাল দুপুরে আদালতের নির্দেশে সদর উপজেলার চররমণী মোহন ইউনিয়নের চর আল হাসান গ্রাম থেকে মো. রিপন নামের ওই ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। সময় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট বনি আমিন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মোতাহের হোসেন উপস্থিত ছিলেন।

পুলিশ সূত্র অনুযায়ী, গত জুন মুদি ব্যবসায়ী রিপনের রহস্যজনক মৃত্যু হয়। স্থানীয় ইউপি সদস্য দুলাল উদ্দিনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ময়নাতদন্ত ছাড়াই নিহতের মরদেহ দাফন করা হয়। এদিকে রিপনকে হত্যার অভিযোগে গত ২৩ আগস্ট লক্ষ্মীপুর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (সদর) আদালতে একটি মামলা দায়ের করা হয়। মৃত রিপনের বোন নাজমা আক্তার বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা আসামির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে আদালত মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের নির্দেশ দেন।

নাজমা আক্তার বলেন, জমি টাকা পয়সা হাতিয়ে নিতে আমার ভাইকে হত্যা করা হয়েছে। নিয়ে মামলা করতে চাইলে অভিযুক্তরা আমাদের হুমকি-ধমকি দেয়। কারণে প্রথমে মামলা করতে পারিনি। ইউপি সদস্য দুলাল উদ্দিন বলেন, স্বজনদের অনুমতি নিয়ে ময়নাতদন্ত ছাড়া রিপনের মরদেহ দাফনের জন্য থানায় আবেদন করেছিলাম। এটা আমার সিদ্ধান্ত ছিল না।

আরও